![]() |
ফাইল ছবি |
অনলাইন
ডেস্ক: সামাজিক বনবিভাগ পাবনা-সিরাজগঞ্জ অঞ্চলের বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ
কর্মকর্তার পদটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে। দেশের অন্যান্য অঞ্চলে এই পদটি বহাল রাখা হলেও
অজ্ঞাত কারণে পাবনা-সিরাজগঞ্জে বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তার পদটি
১ জুলাই থেকে বিলুপ্ত করা হয়েছে। পদটি বিলুপ্ত করায় পাবনা-সিরাজগঞ্জে বন্যপ্রাণী ও
জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ রক্ষার কাজ ব্যহত হবে বলে আশঙ্কা করছেন পাবনা-সিরাজগঞ্জবাসী।
ডেস্ক: সামাজিক বনবিভাগ পাবনা-সিরাজগঞ্জ অঞ্চলের বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ
কর্মকর্তার পদটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে। দেশের অন্যান্য অঞ্চলে এই পদটি বহাল রাখা হলেও
অজ্ঞাত কারণে পাবনা-সিরাজগঞ্জে বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তার পদটি
১ জুলাই থেকে বিলুপ্ত করা হয়েছে। পদটি বিলুপ্ত করায় পাবনা-সিরাজগঞ্জে বন্যপ্রাণী ও
জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ রক্ষার কাজ ব্যহত হবে বলে আশঙ্কা করছেন পাবনা-সিরাজগঞ্জবাসী।
জানা
যায়, ২০১১ সালে বাংলাদেশ বন বিভাগ দেশের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ
এবং ইকোট্যুরিজম উন্নয়নে ৫ বছর মেয়াদী প্রকল্প গ্রহন করে। এই প্রকল্পের অধীনে অস্থায়ী
ভিত্তিতে বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকতার্র পদসহ ৭৫টি পদ সৃষ্টি করা হয়।
দেশের অন্যান্য বনাঞ্চলের সাথে সামাজিক বনবিভাগ পাবনা-সিরাজগঞ্জ অঞ্চলেও বন্যপ্রাণী
ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তার পদসহ অন্যান্য পদে লোক নিয়োগ দেওয়া হয়। এই প্রকল্পের
মাধ্যমে দেশে বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের জন্য বনায়ন, অবকাঠামো নির্মাণসহ
জলবায়ু রক্ষায় কাজ শুরু করা হয়। দেশের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং ইকোট্যুরিজম উন্নয়ন
শীর্ষক প্রকল্পের কাজের ধারাবাহিকতা রক্ষায় প্রকল্পে কর্মরতদের রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের
সিদ্ধান্ত নেন সংশ্লিষ্টরা। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি প্রশাসনিক উন্নয়ন
সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় ৫৭টি পদ জনবলসহ রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত করে তাদের পদায়ন
করা হয়। এই সিদ্ধান্ত ২০২০ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা
হয়।
যায়, ২০১১ সালে বাংলাদেশ বন বিভাগ দেশের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ
এবং ইকোট্যুরিজম উন্নয়নে ৫ বছর মেয়াদী প্রকল্প গ্রহন করে। এই প্রকল্পের অধীনে অস্থায়ী
ভিত্তিতে বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকতার্র পদসহ ৭৫টি পদ সৃষ্টি করা হয়।
দেশের অন্যান্য বনাঞ্চলের সাথে সামাজিক বনবিভাগ পাবনা-সিরাজগঞ্জ অঞ্চলেও বন্যপ্রাণী
ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তার পদসহ অন্যান্য পদে লোক নিয়োগ দেওয়া হয়। এই প্রকল্পের
মাধ্যমে দেশে বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের জন্য বনায়ন, অবকাঠামো নির্মাণসহ
জলবায়ু রক্ষায় কাজ শুরু করা হয়। দেশের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং ইকোট্যুরিজম উন্নয়ন
শীর্ষক প্রকল্পের কাজের ধারাবাহিকতা রক্ষায় প্রকল্পে কর্মরতদের রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের
সিদ্ধান্ত নেন সংশ্লিষ্টরা। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি প্রশাসনিক উন্নয়ন
সংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় ৫৭টি পদ জনবলসহ রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত করে তাদের পদায়ন
করা হয়। এই সিদ্ধান্ত ২০২০ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা
হয়।
জানা
যায়, ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট, শেরপুর, চট্টগ্রাম এবং গাজীপুর অঞ্চলে বন্যপ্রাণী
ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকতার্র পদসহ প্রকল্পের অন্যান্য পদগুলো রাজস্ব খাতে বহাল
রাখা হয়েছে। তবে কোন কারণ ছাড়াই পাবনা-সিরাজগঞ্জ, দিনাজপুর এবং ময়মনসিংহ অঞ্চলে বন্যপ্রাণী
ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকতার্র পদটি বিলুপ্ত করা হয়েছে। যে কারণে সামাজিক বনবিভাগ
পাবনা-সিরাজগঞ্জসহ উক্ত বনঅঞ্চলে বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও রক্ষার কাজ ব্যহত
হবার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
যায়, ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট, শেরপুর, চট্টগ্রাম এবং গাজীপুর অঞ্চলে বন্যপ্রাণী
ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকতার্র পদসহ প্রকল্পের অন্যান্য পদগুলো রাজস্ব খাতে বহাল
রাখা হয়েছে। তবে কোন কারণ ছাড়াই পাবনা-সিরাজগঞ্জ, দিনাজপুর এবং ময়মনসিংহ অঞ্চলে বন্যপ্রাণী
ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকতার্র পদটি বিলুপ্ত করা হয়েছে। যে কারণে সামাজিক বনবিভাগ
পাবনা-সিরাজগঞ্জসহ উক্ত বনঅঞ্চলে বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও রক্ষার কাজ ব্যহত
হবার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
সিরাজগঞ্জ
সরকারি রাশিদাজ্জোহা মহিলা কলেজের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রেজিনা খাতুন
বলেন, সিরাজগঞ্জ জেলা এমনিতেই নদী ও বন দিয়ে ঘেরা। বঙ্গবন্ধু সেতুর পাড়ে বিস্তীর্ণ
এলাকাজুড়ে বনায়নের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু ইকোপার্ক। এই ইকোপার্কটি জীববৈচিত্র্যে
ভরা। এগুলো রক্ষার পাশাপাশি এই দুটি জেলায় যদি কোন প্রধান কর্মকর্তাই না থাকে তাহলে
বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা করবেন কে? তাই এই অঞ্চলের বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র
রক্ষায় পদটি বিলুপ্ত না করে পদটি বহাল রাখতে সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি জোর দাবী জানাচ্ছি।
সরকারি রাশিদাজ্জোহা মহিলা কলেজের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রেজিনা খাতুন
বলেন, সিরাজগঞ্জ জেলা এমনিতেই নদী ও বন দিয়ে ঘেরা। বঙ্গবন্ধু সেতুর পাড়ে বিস্তীর্ণ
এলাকাজুড়ে বনায়নের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু ইকোপার্ক। এই ইকোপার্কটি জীববৈচিত্র্যে
ভরা। এগুলো রক্ষার পাশাপাশি এই দুটি জেলায় যদি কোন প্রধান কর্মকর্তাই না থাকে তাহলে
বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা করবেন কে? তাই এই অঞ্চলের বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র
রক্ষায় পদটি বিলুপ্ত না করে পদটি বহাল রাখতে সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি জোর দাবী জানাচ্ছি।
Post Views: 7