ঈশ্বরদী
(পাবনা) প্রতিনিধি: “আমার বাবার রেখে যাওয়া অসমাপ্ত কাজ আমি করবো” বলে মন্তব্য করেছেন
প্রয়াত বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ সাবেক ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ এমপির মেয়ে পাবনা
জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক এবং পাবনা-৪ আসনের উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের
মনোনয়ন প্রত্যাশী মাহজেবিন শিরিন পিয়া।
(পাবনা) প্রতিনিধি: “আমার বাবার রেখে যাওয়া অসমাপ্ত কাজ আমি করবো” বলে মন্তব্য করেছেন
প্রয়াত বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ সাবেক ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ এমপির মেয়ে পাবনা
জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক এবং পাবনা-৪ আসনের উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের
মনোনয়ন প্রত্যাশী মাহজেবিন শিরিন পিয়া।
“বাবার
ফেলে যাওয়া রাজনীতির হাল ধরার পাশাপাশি বাবার আদর্শেই নিজেকে গড়ে তুলবেন বলেও আশাবাদ
ব্যক্ত করে তিনি বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এই আসনের মনোনয়নের জন্য
আবেদন করবো।”
ফেলে যাওয়া রাজনীতির হাল ধরার পাশাপাশি বাবার আদর্শেই নিজেকে গড়ে তুলবেন বলেও আশাবাদ
ব্যক্ত করে তিনি বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এই আসনের মনোনয়নের জন্য
আবেদন করবো।”
বুধবার
(২৪ জুলাই) ঈশ্বরদী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের
জবাবে পিয়া এসব কথা বলেন।
(২৪ জুলাই) ঈশ্বরদী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের
জবাবে পিয়া এসব কথা বলেন।
পিয়া
বলেন, “আমি ৩৬ বছর ধরে রাজনীতি করি। ছাত্রলীগ, যুব মহিলা লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব
দিয়েছি। এখন পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি।
আমি ১৯৯৮ সালে পৌরসভার মেয়র পদে নির্বাচন করেছি। ২০১৪ সালে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান
হিসেবে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছি। বিগত জেলা পরিষদ নির্বাচনে আমি চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করেছি। আমি রাজশাহী বিভাগীয় শ্রেষ্ঠ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও শ্রেষ্ঠ বিভাগীয় জয়িতা
ও পাবনা জেলার শ্রেষ্ঠ বিদ্যোৎসাহী পুরস্কার পেয়েছি। সফল ভাইচেয়ারম্যানের স্বীকৃতি স্বরূপ ইউরোপের ৬টি
দেশ রাষ্ট্রীয়ভাবে সফর করেছি। দলের সব সভা-সমাবেশ, মিটিং মিছিলে সামনে সারিতে থেকে
নেতৃত্ব দিয়েছি।”
বলেন, “আমি ৩৬ বছর ধরে রাজনীতি করি। ছাত্রলীগ, যুব মহিলা লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব
দিয়েছি। এখন পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি।
আমি ১৯৯৮ সালে পৌরসভার মেয়র পদে নির্বাচন করেছি। ২০১৪ সালে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান
হিসেবে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছি। বিগত জেলা পরিষদ নির্বাচনে আমি চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করেছি। আমি রাজশাহী বিভাগীয় শ্রেষ্ঠ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও শ্রেষ্ঠ বিভাগীয় জয়িতা
ও পাবনা জেলার শ্রেষ্ঠ বিদ্যোৎসাহী পুরস্কার পেয়েছি। সফল ভাইচেয়ারম্যানের স্বীকৃতি স্বরূপ ইউরোপের ৬টি
দেশ রাষ্ট্রীয়ভাবে সফর করেছি। দলের সব সভা-সমাবেশ, মিটিং মিছিলে সামনে সারিতে থেকে
নেতৃত্ব দিয়েছি।”
উপনির্বাচনের
প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘সারাজীবন রাজনীতি করেছি। রাজনীতি আমার রক্তের ধমনীতে মিশে আছে।
রাজনীতি করতে গিয়ে ব্যক্তিগত জীবনের অনেক চাওয়া পাওয়া থেকে বঞ্চিত হয়েছি। তবুও রাজনীতি
ছাড়েনি। আগামী উপনির্বাচনে অনেকেই প্রার্থী হবেন আমি কাউকে প্রতিদ্বন্দী মনে করি না।
মনোনয়ন চাওয়ার অধিকার সবার রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকেই মনোনয়ন
দিবেন। আমি সকল মনোনয়ন প্রত্যাশী নেতাদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।’’
প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘সারাজীবন রাজনীতি করেছি। রাজনীতি আমার রক্তের ধমনীতে মিশে আছে।
রাজনীতি করতে গিয়ে ব্যক্তিগত জীবনের অনেক চাওয়া পাওয়া থেকে বঞ্চিত হয়েছি। তবুও রাজনীতি
ছাড়েনি। আগামী উপনির্বাচনে অনেকেই প্রার্থী হবেন আমি কাউকে প্রতিদ্বন্দী মনে করি না।
মনোনয়ন চাওয়ার অধিকার সবার রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকেই মনোনয়ন
দিবেন। আমি সকল মনোনয়ন প্রত্যাশী নেতাদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।’’
তিনি
আরও বলেন, ‘‘আজ বাবা নেই। তিনি ঈশ্বরদী-আটঘরিয়াই ব্যাপক উন্নয়ন কাজ করেছেন। তিনি ঈশ্বরদীকে
জেলা করার স্বপ্ন দেখতেন। তিনি রেলগেটে একটি ফ্লাইওভার নির্মাণের চেষ্টাও করেছিলেন।
আল্লাহ তাকে আর কিছুদিন বাঁচিয়ে রাখলে তিনি হয়তো তাঁর স্বপ্নগুলো পূরণ করে যেতে পারতেন।
আল্লাহ তাকে নিয়ে গেছেন। আমি তাঁর সন্তান হিসেবে তাঁর স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করতে চাই।
আরও বলেন, ‘‘আজ বাবা নেই। তিনি ঈশ্বরদী-আটঘরিয়াই ব্যাপক উন্নয়ন কাজ করেছেন। তিনি ঈশ্বরদীকে
জেলা করার স্বপ্ন দেখতেন। তিনি রেলগেটে একটি ফ্লাইওভার নির্মাণের চেষ্টাও করেছিলেন।
আল্লাহ তাকে আর কিছুদিন বাঁচিয়ে রাখলে তিনি হয়তো তাঁর স্বপ্নগুলো পূরণ করে যেতে পারতেন।
আল্লাহ তাকে নিয়ে গেছেন। আমি তাঁর সন্তান হিসেবে তাঁর স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করতে চাই।
Post Views: 9