১৪ই জুলাই, ২০২৫ 🔻 ৩০শে আষাঢ়, ১৪৩২🔻 ১৮ই মহর্‌রম, ১৪৪৭

ব্রাজিলিয়ান পর্যটকের হাত ধরে বাংলায় কচুরিপানা

শেয়ার করুন:

বিধান চন্দ্র ঘোষঃ-একজন ব্রাজিলীয় পর্যটকের কচুরিপানার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে বাংলায় কচুরিপানার বিস্তার ঘটায়।-খুবই হালকা বেগুনি সাতটি  পাপড়ির একটাইতে ময়ুরের পালকের মতো আকাশী নীল রংয়ের ছোঁয়া-কচুরিপানা। ঘ্রাণ না থাকলেও  এই ফুল  নান্দনিক  ও শিল্পশোভন ফুল। এর সৌন্দর্য  শিশু-বুড়ো সকলকে মুগ্ধ  করে। একটি  পুষ্পবৃন্ত থেকে ৮-১৫ টি আর্কষণীয় ৬ পাপড়ি বিশিষ্ট ফুলের  থোকা  তৈরি  হয়। কচুরিপানা  ফুলের  আদি নিবাস দক্ষিণ  আমেরিকা। ধারণা করা হয় কচুরিপানার অর্কিড সুদৃশ্য ্ফুলের সৌন্দর্য প্রেমিক এক ব্রাজিলীয় পর্যটক ১৮ শ শতাব্দীর শেষ ভাগে বাংলায় কচুরিপানা  নিয়ে আসেন। দ্রুত বর্ধনশীল  কচুরিপানা  ১৯২০ সালে সারা বাংলার জলাশয় ভরে যায় । বৈজ্ঞানিক  নাম- Eichhornia crassipes সাতটি  প্রজাতি  আছে। বহুবর্ষজীবী জলজ উদ্ভিদ। (তথ্য-গুগল ও উইকিপিডিয়া)

লেখকঃ সহকারী শিক্ষা অফিসার, সুজানগর, পাবনা।