বিধান চন্দ্র ঘোষঃ-একজন ব্রাজিলীয় পর্যটকের কচুরিপানার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে বাংলায় কচুরিপানার বিস্তার ঘটায়।-খুবই হালকা বেগুনি সাতটি পাপড়ির একটাইতে ময়ুরের পালকের মতো আকাশী নীল রংয়ের ছোঁয়া-কচুরিপানা। ঘ্রাণ না থাকলেও এই ফুল নান্দনিক ও শিল্পশোভন ফুল। এর সৌন্দর্য শিশু-বুড়ো সকলকে মুগ্ধ করে। একটি পুষ্পবৃন্ত থেকে ৮-১৫ টি আর্কষণীয় ৬ পাপড়ি বিশিষ্ট ফুলের থোকা তৈরি হয়। কচুরিপানা ফুলের আদি নিবাস দক্ষিণ আমেরিকা। ধারণা করা হয় কচুরিপানার অর্কিড সুদৃশ্য ্ফুলের সৌন্দর্য প্রেমিক এক ব্রাজিলীয় পর্যটক ১৮ শ শতাব্দীর শেষ ভাগে বাংলায় কচুরিপানা নিয়ে আসেন। দ্রুত বর্ধনশীল কচুরিপানা ১৯২০ সালে সারা বাংলার জলাশয় ভরে যায় । বৈজ্ঞানিক নাম- Eichhornia crassipes সাতটি প্রজাতি আছে। বহুবর্ষজীবী জলজ উদ্ভিদ। (তথ্য-গুগল ও উইকিপিডিয়া)
লেখকঃ সহকারী শিক্ষা অফিসার, সুজানগর, পাবনা।