ভাঙ্গুড়া প্রতিনিধিঃ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ঐতিহ্যবাহি সরকারি হাজী জামাল উদ্দীন ডিগ্রী কলেজ মাঠে ঘাষের চাষ করেছেন। পরে তা গোখামারিদের নিকট বিক্রি করে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন মর্মে অভিযোগ উঠেছে কলেজ কতৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এদিকে কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছেন করোনাভাইরাসের কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠে সামাজিক দুরত্ব মানাতেই স্বাস্থ্য বিধির কারণে তিনি কলেজ মাঠে ঘাসের চাষ করার অনুমতি দিয়েছেন। কলেজের নিরাপত্তা বেষ্টনীতে ঘেরা মাঠে ঘাস চাষ করা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭০ সালে। পরবর্তীতে ২০১৯ সালে সারাদেশেরে যত গুলি কলেজ সরকারি করণের ঘোষনা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের মধ্যে এই কলেজটিও জাতীয়করণের আওতায় আসে। কিন্তু করোনাভাইরাসের প্রদূর্ভাবের কারণে সারা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলি সরকার কয়েক দফা ছুটি বৃদ্ধি করে ৩১ শে আগস্ট পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছেন। সে কারণে সারদেশের ন্যায় এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিরও ক্লাস বন্ধ রয়েছে। সরকার ঘোষিত ছুটির এই সুযোগে কলেজের প্রাচীর ঘেরা বিশাল মাঠে মাসকালাইয়ের ঘাসের চাষ করেছেন এবং ঘাসগুলি গোখামারিদের নিকট বিক্রি করেছেন। সরাকারি কলেজের মাঠের এভাবে ঘাসের চাষ করা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।
বুধবার সরেজমিন সরকারি হাজী জামাল উদ্দীন ডিগ্রী কলেজে গিয়ে দেখা যায় প্রচীর ঘেরা দৃষ্টিনন্দন ভবন গুলি ছাত্র শুণ্যতার সুনসান নিরবতা। লেহার প্রধান ফটকের ছোট দরজা খেলা রয়েছে। কলেজেটির প্রায় ২ একর মাঠ জুড়ে হাটু পরিমান মাসকলাইয়ের ঘাষ। মাঠের দক্ষিণ পাশ থেকে ২৫/৩০ টি গরু সারিদ্ধভাবে বেঁধে রেখে তা খাওয়ানো হচ্ছে।
জানা গেছে, খামারিদের নিকট ঘাস গুলি কলেজ কর্তৃপক্ষ ৩০ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিক ব্যক্তি স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
এবিষয়ে সরকারি হাজী জামাল উদ্দীন ডিগ্রী কলেজ অধ্যক্ষ মোঃ শহিদুজ্জামান বলেন, করোনভাইাসের কারণে কলেজ মাঠে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখতে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারিরা ঘাসের চাষ করেছেন। যা ১৫ দিনের মধ্যে মাঠ পরিষ্কার হয়ে যাবে। কলেজ মাঠের ঘাস বিক্রি করে যা আয় হবে তা দিয়ে কলেজের বাগান করা হবে বলেও জানান তিনি। তবে কত টাকা ঘাস বিক্রি করেছেন ? এমন প্রশ্ন তিনি কৌশলে এড়িয়ে যান।
বিষয়টি জানতে সরকারি হাজী জামাল উদ্দীন কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশরাফুজ্জামান বলেন,সরকারি কলেজের প্রাচীর বেষ্ঠিত মাঠে ঘাসের চাষ করার বিষয়ে তিনি অবগত নন, তবে বিষয়টি নিয়ে অধ্যক্ষের সাথে কথা বলবেন বলেও জানান তিনি।
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ঐতিহ্যবাহি সরকারি হাজী জামাল উদ্দীন ডিগ্রী কলেজ মাঠে ঘাষের চাষ করেছেন। পরে তা গোখামারিদের নিকট বিক্রি করে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন মর্মে অভিযোগ উঠেছে কলেজ কতৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এদিকে কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছেন করোনাভাইরাসের কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠে সামাজিক দুরত্ব মানাতেই স্বাস্থ্য বিধির কারণে তিনি কলেজ মাঠে ঘাসের চাষ করার অনুমতি দিয়েছেন। কলেজের নিরাপত্তা বেষ্টনীতে ঘেরা মাঠে ঘাস চাষ করা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭০ সালে। পরবর্তীতে ২০১৯ সালে সারাদেশেরে যত গুলি কলেজ সরকারি করণের ঘোষনা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের মধ্যে এই কলেজটিও জাতীয়করণের আওতায় আসে। কিন্তু করোনাভাইরাসের প্রদূর্ভাবের কারণে সারা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলি সরকার কয়েক দফা ছুটি বৃদ্ধি করে ৩১ শে আগস্ট পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছেন। সে কারণে সারদেশের ন্যায় এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিরও ক্লাস বন্ধ রয়েছে। সরকার ঘোষিত ছুটির এই সুযোগে কলেজের প্রাচীর ঘেরা বিশাল মাঠে মাসকালাইয়ের ঘাসের চাষ করেছেন এবং ঘাসগুলি গোখামারিদের নিকট বিক্রি করেছেন। সরাকারি কলেজের মাঠের এভাবে ঘাসের চাষ করা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।
বুধবার সরেজমিন সরকারি হাজী জামাল উদ্দীন ডিগ্রী কলেজে গিয়ে দেখা যায় প্রচীর ঘেরা দৃষ্টিনন্দন ভবন গুলি ছাত্র শুণ্যতার সুনসান নিরবতা। লেহার প্রধান ফটকের ছোট দরজা খেলা রয়েছে। কলেজেটির প্রায় ২ একর মাঠ জুড়ে হাটু পরিমান মাসকলাইয়ের ঘাষ। মাঠের দক্ষিণ পাশ থেকে ২৫/৩০ টি গরু সারিদ্ধভাবে বেঁধে রেখে তা খাওয়ানো হচ্ছে।
জানা গেছে, খামারিদের নিকট ঘাস গুলি কলেজ কর্তৃপক্ষ ৩০ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিক ব্যক্তি স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
এবিষয়ে সরকারি হাজী জামাল উদ্দীন ডিগ্রী কলেজ অধ্যক্ষ মোঃ শহিদুজ্জামান বলেন, করোনভাইাসের কারণে কলেজ মাঠে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখতে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারিরা ঘাসের চাষ করেছেন। যা ১৫ দিনের মধ্যে মাঠ পরিষ্কার হয়ে যাবে। কলেজ মাঠের ঘাস বিক্রি করে যা আয় হবে তা দিয়ে কলেজের বাগান করা হবে বলেও জানান তিনি। তবে কত টাকা ঘাস বিক্রি করেছেন ? এমন প্রশ্ন তিনি কৌশলে এড়িয়ে যান।
বিষয়টি জানতে সরকারি হাজী জামাল উদ্দীন কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশরাফুজ্জামান বলেন,সরকারি কলেজের প্রাচীর বেষ্ঠিত মাঠে ঘাসের চাষ করার বিষয়ে তিনি অবগত নন, তবে বিষয়টি নিয়ে অধ্যক্ষের সাথে কথা বলবেন বলেও জানান তিনি।
