চাটমোহর
(পাবনা) প্রতিনিধি: পাবনার চাটমোহর উপজেলায় সরকারি গাছ কাটার অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায়
কলেজের গর্ভনিংবডির ৭ জন সদস্যকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
(পাবনা) প্রতিনিধি: পাবনার চাটমোহর উপজেলায় সরকারি গাছ কাটার অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায়
কলেজের গর্ভনিংবডির ৭ জন সদস্যকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
বুধবার
(১৫ জুলাই) দিবাগর রাতে অভিযান চালিয়ে হরিপুর গ্রামের বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার
করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) দুপুরে তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
(১৫ জুলাই) দিবাগর রাতে অভিযান চালিয়ে হরিপুর গ্রামের বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার
করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) দুপুরে তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা
হলেন- উপজেলার হরিপুর দূর্গাদাস স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিংবডির সদস্য আতিকুল ইসলাম,
শাহজালাল উদ্দিন, মোশারফ হোসেন, আজাদ হোসেন, প্রণবী রানী, সিরাজুল ইসলাম ও গোলজার হোসেন।
হলেন- উপজেলার হরিপুর দূর্গাদাস স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিংবডির সদস্য আতিকুল ইসলাম,
শাহজালাল উদ্দিন, মোশারফ হোসেন, আজাদ হোসেন, প্রণবী রানী, সিরাজুল ইসলাম ও গোলজার হোসেন।
চাটমোহর
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে
বুধবার দুপুরে এজাহার দায়েরের পর মামলা হিসেবে নথিভূক্ত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে মামলার
৭ আসামিকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। আর মামলার বাকি দুই আসামি কলেজের গর্ভনিং
বডির সভাপতি ও অধ্যক্ষ পলাতক রয়েছেন।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে
বুধবার দুপুরে এজাহার দায়েরের পর মামলা হিসেবে নথিভূক্ত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে মামলার
৭ আসামিকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। আর মামলার বাকি দুই আসামি কলেজের গর্ভনিং
বডির সভাপতি ও অধ্যক্ষ পলাতক রয়েছেন।
প্রসঙ্গত,
হরিপুর দূর্গাদাস স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভেতরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দীর্ঘ পুরানো ভবনটি
জরাজীর্ণ হয়ে পড়ায় অতি সম্প্রতি সেখানে একটি নতুন ভবনের অনুমোদন হয়। কিন্তু ঊর্ধ্বতন
কর্তৃপক্ষের অনুমতি না নিয়ে এবং দরপত্র ছাড়াই কলেজের আশপাশে ১৪টি গাছ কলেজের গর্ভনিং
বডির সভাপতি ও অধ্যক্ষসহ অন্য সদস্যরা রেজুলেশনের মাধ্যমে স্থানীয় এক ব্যক্তির কাছে
বিক্রি করেন। এর মধ্যে কাটা পড়ে স্কুলের পাশে সরকারি ৬টি গাছও।
হরিপুর দূর্গাদাস স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভেতরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দীর্ঘ পুরানো ভবনটি
জরাজীর্ণ হয়ে পড়ায় অতি সম্প্রতি সেখানে একটি নতুন ভবনের অনুমোদন হয়। কিন্তু ঊর্ধ্বতন
কর্তৃপক্ষের অনুমতি না নিয়ে এবং দরপত্র ছাড়াই কলেজের আশপাশে ১৪টি গাছ কলেজের গর্ভনিং
বডির সভাপতি ও অধ্যক্ষসহ অন্য সদস্যরা রেজুলেশনের মাধ্যমে স্থানীয় এক ব্যক্তির কাছে
বিক্রি করেন। এর মধ্যে কাটা পড়ে স্কুলের পাশে সরকারি ৬টি গাছও।
Post Views: 11