ইছামতিনিউজ২৪করেসপন্ডেন্ট:
যমুনার পানি বৃদ্ধি পাওয়া ও ক্রমাগত বৃষ্টির হওয়ার ফলে পাবনার সাঁথিয়ার নি¤œাঞ্চল খ্যাত নাগডেমড়া ইউনিয়নের ১৫টি গ্রামের প্রায় ১২শ’ পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। ফলে এ সব এলাকায় দেখা দিয়েছে চরম দুর্ভোগ। মানবেতর জীবন যাপন করছে ত্রাণ হীন মানুষ। প্রয়োজনীয় খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও ঔষধের অভাব প্রকট আকার ধারণ করসে বানে ভাসা কর্মহীন হাজার হাজার মানুষ। উপজেলা প্রশাসন গত ৮/১০ দিন ধরে চাহিদা দিয়েও এখন পর্যন্তও পাচ্ছেন না ত্রাণ।
সরেজমিন পানি বন্দি উপজেলার নাগডেমড়া ইউনিয়নের বড় সোনাতলা,ছোট সোনাতলা,বৈরাগী সোনা তলা, হাড়িয়া,পাটগাড়ী ,চিনানাড়ী,ছোট নারিন্দা,নাগডেমড়া,ছোট পাতাইল হাট,বড় পাতাইল হাট,সেলন্দা,ক্ষিদির গ্রাম,আটিয়া পাড়াসহ প্রায় ১৫টি গ্রামে গেলে দেখা যায় শুধু পানি আর পানি। প্রায় প্রতিটা বাড়ির বসত ঘরের মধ্যে হাটু পানির উপরে। এদের কেউ কেউ পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। আবার কেউ কেউ ঘরের সাথে বাঁশের সাকো বেধে ও কলার ভেলা দিয়ে বাইরে এসে বিভিন্ন কাজকর্ম করছে।
বন্যা ও জলাবদ্ধতায় সংকট দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের।
নাগডেমড়া ইউপি চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ বলেন, আমার ইউনিয়নের ১৫টি গ্রামের প্রায় ১২শ’ পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। ফলে এ সব এলাকায় দেখা দিয়েছে চরম দুর্ভোগ। মানবেতর জীবন যাপন করছে হাজার হাজার ত্রাণ হীন মানুষ। প্রয়োজনীয় খাবার, বিশুদ্ধ পানি,ঔষধের অভাব রয়েছে বানভাসী মানুষের। তিনি বলেন, এ্যাড: শামসুল হক টুকু এমপি উপস্থিত থেকে এ পর্যন্ত ১ মেট্রিক টন জি আর প্রকল্পের চাউল সরকারি ভাবে ও আমার ব্যক্তিগত ভাবে দেড় মেট্রিকটন চাউল ত্রাণ সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বন্যার পানি ও বৃষ্টির পানি উভয়ই রয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা জানান, আব্দুল্লাহ আল জাবির, বন্যার পানি নেমে গেছে। এখন বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বন্যা কবলিত এলাকায় ৩ মেট্রিক টন চাউল ২০০ পরিবারের মধ্যে সহায়তা দেওয়া হয়েছে। (যদিও চেয়ারম্যান বলছে ১ মেট্রিক টন)। আমরা জলাবদ্ধতার জন্য জেলাপ্রশাসকের নিকট সহায়তা চেয়েছি। সহায়তা আসলে তা দেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম জামাল আহমেদ করোনা আক্রান্ত হয়ে হোম কোরাইন্টাইনে থাকলেও তিনি বলেন, ৮/১০দিন আগে ত্রাণের জন্য চাহিদা দেয়া হয়েছে। অনুদান এলে সংশ্লিষ্ট এলাকায় তা বিতরণ করা হবে।
জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা রেজাউল করিম জানান, আমাদের ত্রাণ পর্যাপ্ত আছে। অতিসত্ত¡র সংশ্লিষ্ট উপজেলায় ত্রাণ পৌছে দেয়া হবে।
যমুনার পানি বৃদ্ধি পাওয়া ও ক্রমাগত বৃষ্টির হওয়ার ফলে পাবনার সাঁথিয়ার নি¤œাঞ্চল খ্যাত নাগডেমড়া ইউনিয়নের ১৫টি গ্রামের প্রায় ১২শ’ পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। ফলে এ সব এলাকায় দেখা দিয়েছে চরম দুর্ভোগ। মানবেতর জীবন যাপন করছে ত্রাণ হীন মানুষ। প্রয়োজনীয় খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও ঔষধের অভাব প্রকট আকার ধারণ করসে বানে ভাসা কর্মহীন হাজার হাজার মানুষ। উপজেলা প্রশাসন গত ৮/১০ দিন ধরে চাহিদা দিয়েও এখন পর্যন্তও পাচ্ছেন না ত্রাণ।
সরেজমিন পানি বন্দি উপজেলার নাগডেমড়া ইউনিয়নের বড় সোনাতলা,ছোট সোনাতলা,বৈরাগী সোনা তলা, হাড়িয়া,পাটগাড়ী ,চিনানাড়ী,ছোট নারিন্দা,নাগডেমড়া,ছোট পাতাইল হাট,বড় পাতাইল হাট,সেলন্দা,ক্ষিদির গ্রাম,আটিয়া পাড়াসহ প্রায় ১৫টি গ্রামে গেলে দেখা যায় শুধু পানি আর পানি। প্রায় প্রতিটা বাড়ির বসত ঘরের মধ্যে হাটু পানির উপরে। এদের কেউ কেউ পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। আবার কেউ কেউ ঘরের সাথে বাঁশের সাকো বেধে ও কলার ভেলা দিয়ে বাইরে এসে বিভিন্ন কাজকর্ম করছে।
বন্যা ও জলাবদ্ধতায় সংকট দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের।
নাগডেমড়া ইউপি চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ বলেন, আমার ইউনিয়নের ১৫টি গ্রামের প্রায় ১২শ’ পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। ফলে এ সব এলাকায় দেখা দিয়েছে চরম দুর্ভোগ। মানবেতর জীবন যাপন করছে হাজার হাজার ত্রাণ হীন মানুষ। প্রয়োজনীয় খাবার, বিশুদ্ধ পানি,ঔষধের অভাব রয়েছে বানভাসী মানুষের। তিনি বলেন, এ্যাড: শামসুল হক টুকু এমপি উপস্থিত থেকে এ পর্যন্ত ১ মেট্রিক টন জি আর প্রকল্পের চাউল সরকারি ভাবে ও আমার ব্যক্তিগত ভাবে দেড় মেট্রিকটন চাউল ত্রাণ সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বন্যার পানি ও বৃষ্টির পানি উভয়ই রয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা জানান, আব্দুল্লাহ আল জাবির, বন্যার পানি নেমে গেছে। এখন বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বন্যা কবলিত এলাকায় ৩ মেট্রিক টন চাউল ২০০ পরিবারের মধ্যে সহায়তা দেওয়া হয়েছে। (যদিও চেয়ারম্যান বলছে ১ মেট্রিক টন)। আমরা জলাবদ্ধতার জন্য জেলাপ্রশাসকের নিকট সহায়তা চেয়েছি। সহায়তা আসলে তা দেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম জামাল আহমেদ করোনা আক্রান্ত হয়ে হোম কোরাইন্টাইনে থাকলেও তিনি বলেন, ৮/১০দিন আগে ত্রাণের জন্য চাহিদা দেয়া হয়েছে। অনুদান এলে সংশ্লিষ্ট এলাকায় তা বিতরণ করা হবে।
জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা রেজাউল করিম জানান, আমাদের ত্রাণ পর্যাপ্ত আছে। অতিসত্ত¡র সংশ্লিষ্ট উপজেলায় ত্রাণ পৌছে দেয়া হবে।
Post Views: 13