জানাযায় উপজেলার ধুলাউড়ি গ্রামের সেকেন্দার আলীর ছেলে, রামচন্দ্রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক ও মাধপুর জামে মসজিদের শহিদুল ইসলাম (৩৮) গত ১০ ফেব্রæয়ারি উপজেলার উত্তর সোলাবাড়িয়া গ্রামে বিয়ে করেন। বিয়ের রাতে বাসর ঘরে শহিদুল ইসলাম নববধূ জান্নাতুল (১৮) এর নিকট জানান সে তার ৩য়তম স্ত্রী। একথায় স্ত্রী ক্ষিপ্ত হয়ে বাসরঘর থেকে বের হয়ে আসে। এ সময় স্বামী শহিদুল রাতের আধারে ঘর থেকে লাপাত্তা হয়ে যায়। পর দিন তয় স্ত্রীকে তালাক দেন স্বামী। বুধবার দুপুরে তালাক নামা ডাকযোগে হাতে পান জান্নাতুলের পরিবার। তয় স্ত্রীর বাবা জানান, সে মসজিদের ইমাম তার স্ত্রী অসুস্থ বলে আমার মেয়েকে বিয়ে করেছিল। এখন শুনি সে তিন চারটি বিয়ে করেছে। শহিদুল ইসলামের বাবা সেকেন্দার আলী জানান, তার ছেলে প্রথমে চাচাতো বোনকে বিয়ে করে। পরে তার স্যালকের স্ত্রীকে বাড়ি থেকে নিয়ে গিয়ে ২য় বিয়ে করে। সে নাকি মাধপুরেও আবার তৃতীয় বিয়ে করেছে।