সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ‘রহস্যময়’ ওই টাকার উৎসের খোঁজে মাঠে নেমেছে দুদক। বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের (বিএফআইইউ) কাছে বিস্তারিত তথ্য চেয়ে চিঠি দিয়েছেন অনুসন্ধান টিমের প্রধান দুদকের উপ-পরিচালক আবু বকর সিদ্দিক।
ইতোমধ্যে এ বিষয়ে কিছু নথিপত্রও পেয়েছে সংস্থাটির অনুসন্ধান দল। বিষয়টি নিয়ে দুদক সচিব ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ইসলামী ব্যাংকের আগ্রাবাদ শাখায় ২০১৩ সালে অজ্ঞাত উৎস থেকে ব্যাংকটির অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটে দুই হাজার কোটি টাকার একটি তহবিল আসে। পরে ওই টাকার একটি অংশ ব্যাংকের বিভিন্ন শাখায় স্থানান্তর করা হলেও এ টাকা কাদের অ্যাকাউন্টে গেছে তাও নিশ্চিত হতে পারেনি দুদক।জানা গেছে, অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটে এই টাকা কোথা থেকে এসেছে তার উৎস এবং বিনিয়োগের বিস্তারিত তথ্যও পাওয়া যায়নি। বিএফআইইউ’র কাছে এ বিষয়ে একটি পর্যালোচনা প্রতিবেদন চেয়েছে দুদক।জঙ্গিবাদ কিংবা অপরাধমূলক কার্যক্রমের জন্য এসব অর্থ বিদেশ থেকে এসেছে কি-না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।








