৮ই ডিসেম্বর, ২০২৫ 🔻 ২৩শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২🔻 ১৬ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৭

ডোপটেস্ট সম্পর্কিত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী টুকু এমপি’র স্বাক্ষাৎকারঃ

শেয়ার করুন:

মাদক নিমূলে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ডোপটেস্ট। ডোপটেস্ট সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ধারণা না থাকলেও এর গুরুত্ব অনুধাবন করে প্রায় এক যুগ আগে থেকে এই ডোপটেষ্ট সম্পর্কে যিনি সভা-সমাবেশ- সেমিনার তথা মহান জাতীয় সংসদ সহ বিভিন্ন স্থানে ডোপটেস্টের সুফল-কুফল সম্পর্কে বলে আসছেন তিনি হলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সাবেক জিএস, পাবনা জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, সাবেক বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ এবং স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এবং বর্তমানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও ৬৮, পাবনা-১ (সাঁথিয়া- বেড়া আংশিক) আসনের পরপর ৩ বার নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ্যাড. শামসুল হক টুকু মহোদয়। স্বাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন সাঁথিয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি জয়নুল আবেদীন রানা

(১) প্রশ্নঃ মাননীয় এমপি মহোদয়, আপনি কেমন আছেন?
টুকুঃ আল্লাহর ইচ্ছা, আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি এবং সুস্থ্য আছি। 

                                                          এ্যাড. শামসুল হক টুকু

(২) প্রশ্নঃ আপনিই বাংলাদেশের প্রথম ডোপটেস্ট আন্দোলন শুরু করেছেন প্রায় ১ যুগ আগে, যখন ডোপটেস্ট সম্বন্ধে মানুষের ধারনাই ছিল না। আমার প্রশ্ন ডোপটেস্টের ধারণা আপনার কিভাবে এলো?
টুকুঃ বর্তমানে দেশের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ডোপটেস্ট নিয়ে আলোচনার জন্য ধন্যবাদ। বঙ্গবন্ধুর যোগ্য কণ্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেবার পর মন্ত্রণালয়ের হাল ধরেই বুঝতে পেলাম মাদক নেশা সরকারি-বেসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে, শিল্প-কল-কারখানায়, ছাত্র-ছাত্রী এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মীদের মধ্যে প্রবেশ করে সমাজকে তুষের আগুণের মত জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিঃশেষ করে দিচ্ছে। এ থেকে পরিত্রান কিভাবে, কোন পথে দেশ জাতি পাবে তা ভাবতে গিয়ে ডোপটেস্টকে সামনে এনে তা প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ শুরু করলাম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাদকের ক্ষেত্রে জিরোটলারেন্স নীতি গ্রহণ করায় আরও উৎসাহ, সাহস, শক্তি ও ভরসা পেয়ে গেলাম। আমার আস্থা ও বিশ্বাস চাকুরিতে প্রবেশের সময়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সময়, লাইসেন্স দেওয়া ও বিদেশে যাবার সময় এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও অঙ্গ সংগঠনের যারা নেতুত্ব দেবে বা কর্মী হবে তাদের যদি ডোপটেস্টের ব্যবস্থা করা হয় এবং ডোপটেস্টে পজেটিভধারীদের বঞ্চিত করা হয় সেই সাথে মাদক বিরোধী সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা সম্ভব হলে সমাজ থেকে আস্তে আস্তে মাদক কমে যাবে। এসব বিষয় থেকেই আমার ডোপটেস্টের ধারনা এসেছে এবং তা প্রতিষ্ঠার জন্য প্রায় এক যুগ কাজ করে যাচ্ছি।
(৩) প্রশ্নঃ ডোপটেস্ট দ্বারা আপনি কি বোঝাতে চান?
টুকুঃ ডোপটেস্ট অর্থ হলো মাদক পরীক্ষা অর্থাৎ মাদক বা এ্যলকোহল জাতীয় কিছু কিছু নেশাকর পণ্য আছে যা গ্রহণের পর রেশ শরীরে থেকে যায়। আর এগুলোই ডোপটেস্ট এর মাধ্যমে ধরা হয়।

(৪) প্রশ্নঃ কাদের ক্ষেত্রে ডোপটেস্ট করানো জরুরী বলে আপনি মনে করেন ? এবং কেন ?
টুকুঃ সরকারী-বেসরকারী ও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে নতুন চাকুরীতে যোগদানের পুর্বে, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পূর্বে, যে কোন লাইসেন্স দেওয়ার পূর্বে ও বিদেশে গমনের পূর্বে এছাড়া যে কোন রাজনৈতিক দল বা তার অঙ্গ সংগঠনের নেতা বা সদস্য হওয়ার ক্ষেত্রে ডোপটেস্ট বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।

(৫) প্রশ্নঃ আপনি ব্যক্তিগত ভাবে নিজ দল বা অঙ্গ সংগঠনের কোথাও কি ডোপটেস্টের বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছেন?
টুকুঃ হ্যাঁ আমার ঘর হতে ডোপটেস্ট বাস্তবায়ন কাজ শুরু করেছি। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে অর্থাৎ ২০১০ সালে পাবনা জেলাল ছাত্রলীগের কমিটি গঠনের সময় এবং ২০১৯ সালে সাঁথিয়া উপজেলা যুবলীগের কমিটি গঠনের সময় ডোপটেস্টের মাধ্যমেই নেতা নির্বাচন করা হয়েছে। এ কারনে উক্ত কমিটির নেতৃত্বে যারা এসেছিল বা রয়েছে এরা ক্লিন ইমেজের অধিকারী হওয়ায় দল বা নেতৃত্বের গতিশীলতা এসেছে।

(৬) প্রশ্নঃ কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির ক্ষেত্রে আপনি ইদানিং বিভিন্ন সেমিনারে ডোপটেস্টের কথা বলছেন। এখানে ডোপটেষ্টের কারণটা কি?
টুকুঃ আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় ইউনিভার্সিটির গ্রান্ড কমিশনার মহোদয়েকে এ বিষয়ে অবগত ও পরামর্শের জন্য আমন্ত্রণ জানালে তিনি সভায় এসেছিল। তিনি বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করেছেন। আজকের ছাত্র-ছাত্রী আগামি দিনে দেশ ও জাতি নেতৃত্ব দেবে। তাই উচ্চতর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন- বুয়েট, মেডিকেল কলেজ, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ/ মাদরাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সময় তাদের ডোপটেস্ট করাতে হবে। এ ডোপটেস্টে যদি প্রমাণিত হয় তারা মাদকাসক্ত তাহলে তারা ভর্তির সুযোগ পাবে না। অনুরূপভাবে চুড়ান্ত পরীক্ষার আগে আরেকবার যদি ডোপটেস্টের মাধ্যমে একই শাস্তির ব্যবস্থা করা হয় তাহলে কোন ছাত্র-ছাত্রী আর মাদকাসক্তের দিকে যাবে না।

(৭) প্রশ্ন ঃ ডোপটেস্ট শুরু হয়েছে এতে শিক্ষার্থী, চাকুরীজীবি বা যুব সমাজের মধ্যে হতাশা বাড়বে কিনা?
টুকুঃ কেন বাড়বে ? মাদকের আগ্রাসন সারাজাতি আতংকিত। এখানে হতাশা নয়, একটা প্রতিরোধের প্রতিচ্ছবি আমি লক্ষ্য করছি। প্রতিটি পরিবার থেকে আজকে পরামর্শ আসছে, মাদকের আগ্রাসন থেকে জাতিকে মুক্ত করতে হবে। এখানে হতাশা নয় প্রতিবাদী হওয়ার শিক্ষা দিচ্ছে, প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে জনতা। নতুন প্রজন্মকে এই মাদকের আগ্রাসন থেকে রক্ষা না করতে পারলে পরিবার বাঁচবে না, সমাজ বাঁচবে না, সর্বশেষ জাতিও বাঁচবে না।
(৮) প্রশ্নঃ আপনার মন্ত্রনালয় গণসচেতনতামূলক কিকি কাজ করেছেন এবং কেন?
টুকুঃ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির দায়িত্ব দেওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে সাথে নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহযোতিতা ও আয়োজনে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি পোশার প্রতিনিধি ছাত্র-ছাত্রী, আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ নিয়ে জেলা উপজেলা-ইউনিয়নে মাদক বিরোধী সভা-সমাবেশ সেমিনার করে গণসচেতনতার সৃষ্টি অব্যাহত রেখেছি।

(৯) প্রশ্নঃ ডোপটেস্টের ব্যাপারে আপনি বর্তমান সরকারের কতটুকু সহযোগিতা পেয়েছেন?
টুকুঃ বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা সফল রাষ্ট্র নায়ক ও প্রধানমন্ত্রী। তিনি মাদকের বিরুদ্ধে জিরোটলারেন্স। তার সদিচ্ছা ও নির্দেশে সম্প্রতি জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয় সরকারী চাকুরীতে প্রবেশের সময় অন্যান্য স্বাস্থ্য পরীক্ষার সাথে ডোপটেস্ট অন্তর্ভূক্ত করার নির্দেশনা প্রদান করায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ বিষয়ে পরিপত্র জারি করেছেন। এর প্রেক্ষিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ, সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য মাদকাসক্ত শনাক্তকরণে ডোপটেস্ট প্রবর্তণ প্রকল্প প্রস্তাব করেছে।  কাজেই ডোপটেস্টের ব্যাপারে বর্তমান সরকারের শতভাগ সমর্থন ও সহযোগিতা রয়েছে।

(১০) প্রশ্নঃ বর্তমান চাকুরীরত অবস্থায় যারা ড্রাগ এ্যাডিকটেড তাদের ব্যাপারে আপনি বা আপনার সরকার  কোন পদক্ষেপ নিবেন কি না?
টুকুঃ অবশ্যই পর্যায়ক্রমে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং হচ্ছে। তার প্রকৃত উদাহরণ ঢাকা মেট্টোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন ইউনিট ও বিভাগের সন্দেহভাজন ১০০ পুলিশের ডোপটেস্ট করা হয়। এর মধ্যেও ২৬ পুলিশ সদস্য মাদকাসক্ত বলে প্রমাণিত হওয়ায় তাদের চাকুরীচুত করার প্রক্রিয়া চলছে। পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন বিভাগে এ ধারাবাহিকতা অব্যহত থাকবে। এজন্য আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয়, আইন মন্ত্রনালয় ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্নমুখি চিন্তা ভাবনা ও কর্মপরিকল্পনা অব্যাহত রেখেছেন। এছাড়া বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে নতুন নতুন চিন্তা ভাবনা তথ্য প্রাপ্তির পরে বিভিন্ন মুখি কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে এবং এ নিয়েই আইন হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসাবে আমার অন্যান্য সম্মানিত সদস্যদের সাথে মত বিনিময় ও পরামর্শ অব্যাহত রেখেছি এবং এটাকে কিভাবে গ্রহণ যোগ্য পর্যায়ে নেওয়া যায় তার জোর চেষ্টা চলছে। ভেজাল খাদ্য পরীক্ষার জন্য যেমন বিএসটিআই আছে ডোপটেস্টের জন্য ঠিক তেমনি একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অব্যাহত রেখেছি।
(১১) প্রশ্নঃ সরকারী চাকুরিতে বাধ্যতা মূলক করা হলেও এই ড্রোপটেস্ট এখনো কার্যকর হয়নি কেন?
টুকুঃ কার্যকর হয়নি, তা নয়। এটা আইন করে বাস্তবে রূপ দিতে কিছুটা সময় লাগছে। আপনারা দেখেছেন, সকল চাকুরীর ক্ষেত্রে ইতোমধ্যেই চাকুরীর মেধার প্রতিযোগিতায় টিকলেও ড্রাগ এ্যাডিকটেডের কারণে তার চাকুরী হচ্ছে না। ইতোমধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয় এর বাস্তবায়ন শুরু করেছে। পর্যায়ক্রমে এর পরিধি বৃদ্ধি করা হবে।  

(১২) প্রশ্নঃ জেলা পর্যায়ে কোন মাদক বা ডোপটেস্টের ব্যাবস্থা আছে কিনা? না থাকলে এ ব্যাপারে আপনার পরামর্শ কি? 

টুকুঃ ডোপটেস্ট বাস্তবায়নের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় পরিকল্পনা কমিশনের কাছে ১৯টি জেলায় ডোপটেস্ট পরীক্ষা ল্যাব স্থাপনের জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। এজন্য সরকার ৬২ কোটি ৮৩ লক্ষ টাকা খরচ প্রাক্কলন প্রস্তাব করেছেন। পর্যায়ক্রমে প্রতিটি জেলায় এ ডোপটেস্ট ল্যাব স্থাপনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

(১৩) প্রশ্নঃ আপনাকে প্রধানমন্ত্রী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার জনগণ, বিশেষ করে সাধারণ জনগন ডোপটেস্টের জন্য সহযোগিতা করেছেন তাদের ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি?
টুকুঃ যারা এদেশের সচেতন মানুষ, এদেশকে ভালোবাসে নতুন প্রজন্মকে ভালোবাসে, নতুন প্রজন্ম সুস্থ্য মানব সম্পদ হিসাবে গড়ে উঠলে বাঙালি জাতি আন্তর্জাতিক বিশ্বে মাথা উঁচু করে এগিয়ে যাবে এই ভাবনা থেকে ওনারা আমাকে সাহায্য করেছেন। কারণ ওনারা সাহায্য করছেন বলেই আমি অনুপ্রাণিত হচ্ছি, সেজন্য তাদের আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। আর যারা এখনো পিছিয়ে আছেন তাদেরকে এগিয়ে আসর আহŸান জানাবো। প্রতিটি পরিবারকে মাদক বিরোধী পরিবার হিসাবে গড়ে তোলার জন্যে প্রতিটি অভিভাবক এর সাহায্য ও সহযোগিতা কামনা করছি।

(১৪) প্রশ্নঃ ডোপটেস্টের ধারণাটি এ দেশে আপনি প্রথম নিয়ে এসেছিলেন, এটি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আগামীতে আপনার ভূমিকা কি থাকবে?
টুকুঃ আমি যে ভূমিকা পালন করছি “মাদককে না বলুন। চল যাই যুদ্ধে মাদকের বিরুদ্ধে” মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যা শিখিয়ে দিয়েছেন, সে শিক্ষা নিয়েছি এবং সেটা বাস্তবায়নের জন্য যা যা করা দরকার প্রধানমন্ত্রীর আশির্বাদে ও সকল প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতা নিয়ে, বিশেষ করে সংসদীয় কমিটির সকল সম্মানিত সদস্যদের নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে এখন যেভাবে ভূমিকা রেখে যাচ্ছি আগামিতেও এর চেয়েও বেশি ভূমিকা রাখার চেষ্টা করব ইনশা আল্লাহ।
* জনস্বার্থে গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষাৎকারটি দেবার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
টুকুঃ আপনাকে এবং ইছামতিনিউজ২৪ কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ।