উজ্জ্বল হোসেন:
পাবনায় আদালত কক্ষ হট্টগোল করার অভিযোগে ইউপি চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতাসহ ৩ জনকে আটক করেছে আদালত পুলিশ। আদালতে জামিন নিতে গিয়ে আদালত কর্মচারীকে মারধরের ঘটনায় তাদেরকে আটক করা হয়। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার দুপুরে পাবনার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কক্ষে।
আটককৃতরা হলেন-পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার নন্দনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াররম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সেক্রেটারী রবিউল ইসলাম লিটন মোল্লা, ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আবুল কালাম আজাদ এবং চেয়ারম্যানের সহযোগী জয়নুল শেখ। আটকের পর সবাইকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তারা ফৌজদারি মামলার জামিনের জন্য পাবনার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গিয়ে ছিলেন।
পাবনার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের (নাজির) কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম জানান, চেয়ারম্যান ও তাঁর দুই সহযোগী ফৌজদারি মামলার জামিন চাইতে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এসেছিলেন। তারা আদালতের কক্ষের সামনে আদালতের মেসেঞ্জার মজিবর রহমানকে মারধর করলে আদালত পুলিশ তাদের আটক করে। তিনি আরও জানান, জনাকীর্ণ আদালতে আদালত কর্মীদের লাঞ্ছিত করার অভিযোগে আটককৃতদের কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছেন বিজ্ঞ বিচারক।
সাঁথিয়া থানা ওসি (তদন্ত) আমিনুল ইসলাম জানান, এলাকায় প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে রবিবার নন্দনপুর বাজার এলাকায় ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম লিটন মোল্লা ও ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি হেলালউদ্দিনের সমর্থকদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওইদিন দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত সিরিজ সংঘর্ষে কমপক্ষে ৮ জন আহত হন। এসময় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ইউপি চেয়ারম্যানের ভাই জহুরুল ইসলাম কল্লোলকে একটি বিদেশী পিস্তল, ৪ রাউন্ড গুলি ও একটি বার্মার তৈরি চাকুসহ ৩ জনকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করে।
এই ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ রবিউল ইসলাম লিটন মোল্লা, তার ভাই জহুরুল ইসলাম কল্লোল ও চেয়ারম্যানের এক সহযোগী জয়নুল শেখকে আসামী করে সাঁথিয়া থানায় একটি ফৌজদারি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় তারা জামিন চাওয়ার জন্য আদালতে গিয়ে হট্টগোল করেছেন।
পাবনায় আদালত কক্ষ হট্টগোল করার অভিযোগে ইউপি চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতাসহ ৩ জনকে আটক করেছে আদালত পুলিশ। আদালতে জামিন নিতে গিয়ে আদালত কর্মচারীকে মারধরের ঘটনায় তাদেরকে আটক করা হয়। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার দুপুরে পাবনার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কক্ষে।
আটককৃতরা হলেন-পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার নন্দনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াররম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সেক্রেটারী রবিউল ইসলাম লিটন মোল্লা, ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আবুল কালাম আজাদ এবং চেয়ারম্যানের সহযোগী জয়নুল শেখ। আটকের পর সবাইকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তারা ফৌজদারি মামলার জামিনের জন্য পাবনার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গিয়ে ছিলেন।
পাবনার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের (নাজির) কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম জানান, চেয়ারম্যান ও তাঁর দুই সহযোগী ফৌজদারি মামলার জামিন চাইতে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এসেছিলেন। তারা আদালতের কক্ষের সামনে আদালতের মেসেঞ্জার মজিবর রহমানকে মারধর করলে আদালত পুলিশ তাদের আটক করে। তিনি আরও জানান, জনাকীর্ণ আদালতে আদালত কর্মীদের লাঞ্ছিত করার অভিযোগে আটককৃতদের কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছেন বিজ্ঞ বিচারক।
সাঁথিয়া থানা ওসি (তদন্ত) আমিনুল ইসলাম জানান, এলাকায় প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে রবিবার নন্দনপুর বাজার এলাকায় ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম লিটন মোল্লা ও ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি হেলালউদ্দিনের সমর্থকদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওইদিন দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত সিরিজ সংঘর্ষে কমপক্ষে ৮ জন আহত হন। এসময় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ইউপি চেয়ারম্যানের ভাই জহুরুল ইসলাম কল্লোলকে একটি বিদেশী পিস্তল, ৪ রাউন্ড গুলি ও একটি বার্মার তৈরি চাকুসহ ৩ জনকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করে।
এই ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ রবিউল ইসলাম লিটন মোল্লা, তার ভাই জহুরুল ইসলাম কল্লোল ও চেয়ারম্যানের এক সহযোগী জয়নুল শেখকে আসামী করে সাঁথিয়া থানায় একটি ফৌজদারি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় তারা জামিন চাওয়ার জন্য আদালতে গিয়ে হট্টগোল করেছেন।
