এম এ আলিম রিপনঃ করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে যেন সুজানগর থানা পুলিশের তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। তারা সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী জনসাধারণকে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে রাত-দিন পরিশ্রম করে যাচ্ছে। করোনা ভাইরাস সংক্রমণে প্রতিরোধে জিবনের ঝুঁকি নিয়ে পুলিশ সেবামূলক এ সকল কাজের সাথে জড়িত থাকায় সুজানগর থানা পুলিশ সদস্যদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের বিশিষ্ট সমাজসেবক ও ইউপি চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার নূর মোহাম্মদ লিমনের পক্ষ থেকে অক্সিমিটার-থার্মাল স্ক্যানার, মাস্ক,স্প্রে মেশিন,হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হ্যান্ড ওয়াশ সহ অন্যান্য স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী প্রদান করা হয়েছে। রবিবার(১৮ জুলাই) পাবনা সহকারী পুলিশ সুপার (সুজানগর সার্কেল) মো.রবিউল ইসলাম ও থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মিজানুর রহমানের নিকট এ সকল স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী তুলে দেন নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের বিশিষ্ট সমাজসেবক ও ইউপি চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার নূর মোহাম্মদ লিমন । এ সময় ওসি (তদন্ত) আব্দুল কুদ্দুস উপস্থিত ছিলেন।এছাড়া এ দিন মালিফা পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যদের মাঝেও এ সকল সামগ্রী প্রদান করা হয়। স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী প্রদানকালে এ সময় মালিফা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আব্দুল মালেক উপস্থিত ছিলেন। সুজানগরের পুলিশ সদস্যদের জন্য স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী প্রদান করায় ইঞ্জিনিয়ার নূর মোহাম্মদ লিমনকে ধন্যবাদ জানান পাবনা সহকারী পুলিশ সুপার(সুজানগর সার্কেল) মো.রবিউল ইসলাম ও থানার ওসি মিজানুর রহমান । ইঞ্জিনিয়ার নূর মোহাম্মদ লিমন জানান, দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে পুলিশ সদস্যরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন । তাই তাদের দিকটাও খেয়াল করা খুব জরুরী। এ কারণেই সরকারের পাশাপাশি আমি ব্যক্তিগতভাবে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। এছাড়া দেশে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ার পর থেকেই নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের সাধারণ মানুষদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করতে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করার পাশাপাশি ইউনিয়নের করোনায় কর্মহীন অসহায় মানুষদের মাঝে আমি আমার সাধ্যমত খাদ্য সামগ্রী বিতরণ সহ অন্যান্য সহযোগিতা প্রদান করে আসছি বলেও জানান তিনি।উল্লেখ্য এর আগে করোনার প্রথম ধাপে সুজানগর হাসপাতালে ৫০ হাজার টাকার আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করেন নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের বিশিষ্ট সমাজসেবক ও ইউপি চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার নূর মোহাম্মদ লিমন।








