এম এ আলিম রিপন ঃ আব্দুল জলিল বিশ্বাস। শত বছর পার করেছেন অনেক আগেই। এখন ঠিকমত চলতেও পারেন না। লাঠি ভর দিয়েই তাঁকে হাঁটতে হয়। অনেক চেষ্টা করেছেন একটি বয়স্ক ভাতার কার্ড পেতে। ্এক হাজার টাকা ইউপি সদস্যকে দিলেও হতদরিদ্র আব্দুল জলিল বিশ্বাসের ভাগ্যে জোটেনি বয়স্ক ভাতার সেই কার্ড। জলিল বিশ্বাসের এখন একটিই প্রশ্ন, আর কত বয়স হলে তিনি বয়স্ক ভাতার সেই কার্ড পাবেন। সোমবার(০২ নভেম্বর) এলাকার কয়েকজন বাসিন্দার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আব্দুল জলিল বিশ্বাসের বাড়ী সুজানগর উপজেলার নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের বরখাপুর গ্রামে। এ গ্রামের মৃত তছির বিশ্বাসের সন্তান তিনি। জলিল বিম্বাসের রয়েছে ৬ ছেলে ও ৪ মেয়ে। মেয়েদের বিয়ে দিয়েছেন অনেক আগেই। আর ছেলেদের মধ্যে একটি ছেলে প্রতিবন্ধী এবং অপর ছেলেরাও তার পিতাকে ভরণপোষণ করেন না। জাতীয় পরিচয়পত্রে জন্মসাল(১৯৪৬) অনুযায়ী জলিল বিশ্বাসের বর্তমান বয়স ৭৪ বছর। প্রকৃতপক্ষে তার বয়স হবে ১০৬ বছর বলে দাবি করেন জলিল বিশ্বাস। বয়সের ভারে সে নুয়ে গেছে। শরীরের চামড়া গুছিয়ে গেছে।








