জানাযায়, জোড়া খুনের ঘটনার পর থেকেই আসামীরা আত্মগোপনে চলে যায়। দীর্ঘ সময় ধরে আসামীদের আটকের জন্য প্রযুক্তির সহায়তা গ্রহণ করেন থানা পুলিশ। প্রযুক্তির পাশা পাশি গোয়েন্দা জাল পেতে ৯ ফেব্রুয়ারি সকালে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা থেকে সাইফুলকে আটক করেন পুলিশ।সে প্রধান আসামী গোলাম রহমান বাচ্চুর ছেলে। সাইফুল নিজেকে রক্ষা করতে ভেড়ামারার একটি বাসায় আত্মগোপন করেছিল।
বুধবার বিকালে আসামীকে পাবনা আদালতে হাজির করলে সে হত্যাকান্ডের ঘটনায় নিজে জড়িত ছিলো মর্মে ১৬৪ ধারা জবানবন্ধী প্রদান করে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সাঁথিয়া থানার ওসি (তদন্ত) আমিনুল ইসলাম জানান, প্রযুক্তি ও গোয়েন্দার ফাঁদ পেতে তাকে আটক করা হয়। মামলার বাঁকী আসামীদের আটকের চেষ্টা চলছে।
প্রকাশ গত ১৬ জানুয়ারি সকাল ৯ টার সময় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ফুফাতো ও মামাতো দুই ভাই নিহত হয়। দীর্ঘ দিন ধরে জমির মালিকানা নিয়ে মুন্নাফ ও বাচ্চুর পরিবারের মধ্যে বিরোধ চলছিল। ঘটনার দিন পিটিয়ে ও কুপিয়ে মুন্নাফ (৩৮) ও নাসির (৩৫) কে হত্যা করে প্রতিপক্ষরা।
ঘটনার দিনই মুন্নাফের স্ত্রী রুলিনা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।








